মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৬:০১ অপরাহ্ন
ক্রীড়া ডেস্ক: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে ওমানের বিপক্ষে মাঠের লড়াইয়ের আগে জাতীয় সংগীত শুনে কাঁদলেন পাপুয়া নিউগিনির ক্রিকেটার ও কর্মকর্তারা।
প্রথমবার ক্রিকেটের বিশ্বমঞ্চে হাজির হয়েছেন পিএনজির ক্রিকেটাররা। দেশটির ক্রিকেট ইতিহাসের জন্য চিরস্মরণীয় একটি দিন। এমন এক দিনের অংশীদারত্বে গৌরব ১৫ ক্রিকেটারের। গর্ব, আনন্দ আর ভালোবাসায় বিশ্বকাপে প্রথমবার দেশের জাতীয় সংগীত শোনার মুহূর্তে একবিন্দুতে মিলে গেল সব।
ম্যাচের আগে নিয়মানুযায়ী জাতীয় সংগীত বাজানো হয়েছে। আর পাপুয়া নিউগিনির জাতীয় সংগীত বাজানোর মুহূর্তেই ঘটল সেই আবেগঘন দৃশ্য। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে দেশের জাতীয় সংগীত শুনতে পেরে আবেগ আটকাতে পারেননি পাপুয়া নিউগিনির কয়েকজন ক্রিকেটার ও দলের সহযোগী কর্মকর্তারা। জাতীয় সংগীত শুনতে শুনতে কেঁদেছেন তারা।
বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের আগে পিএনজি অধিনায়ক আসাদ ভালা বলেছেন, বিশ্বকাপে এই দলের নেতৃত্ব দেওয়ার গৌরব দারুণ এক অর্জন। এর আগে বহুবার কাছে গিয়েও বিশ্বকাপে জায়গা করে নিতে পারিনি, এখন মন ভরে উঠেছে রোমাঞ্চে। বিশ্বকাপে যাওয়া, জাতীয় সংগীত গাওয়া এবং খেলার জন্য আমাদের আর তর সইছে না।
বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ওমানের বিপক্ষে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শূন্যরানে ২ ওপেনারকে হারানো দলটি শেষ পর্যন্ত ইনিংস গুটায় ১২৯/৯ রানে।