বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ০৩:১৭ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:
মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। অভিযানের পর হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা, পরিবেশ এবং হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের খাবার সরবরাহ সন্তুষ্টজনক বলে মন্তব্য করেছেন দুদক উপপরিচালক।
মঙ্গলবার (২০ মে) দুপুরে অভিযান পরিচালনা করেন দুদকের হবিগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. এরশাদ মিয়ার নেতৃত্বে তিন সদস্যর প্রতিনিধি দল।
অভিযানে দুদকের প্রতিনিধি দল হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা, ঔষধ ও ম্যানু অনুযায়ী খাবারের মান এবং নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগের সত্যতা যাচাই করে।
অভিযানের সময় দুদক হবিগঞ্জ কার্যালেয়র উপপরিচালক মো. এরশাদ মিয়া জানান, দুদক প্রধান কার্যালয় থেকে এনফোর্সমেন্ট ডিপার্টমেন্টের অধিনে এখানে একটা অভিযোগ আছে যে খাবার তুলনামূলক নিম্নমানের দেয়া হচ্ছে। এবং এখানে একটা নিয়োগ হয়েছিল বলে অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে। নিয়মিত চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে না এবং ঠিকমতো ঔষধ দেয়া হচ্ছে না। মূলত এই ৪ টি অভিযোগের বিষয়ে আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি।
দুদক উপপরিচালক সাংবাদিকদের আরও জানান, সবচেয়ে বড় অভিযোগ ছিলো হাসপাতালের নিয়োগ প্রদান নিয়ে। এ বিষয়ে এখানে কোন আউটসোর্সিং বা অভ্যান্তরিণ কোন নিয়োগই হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের কাছে অভিযোগ ছিলো এখানে স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে অথচ আমরা এখানে অভিযানকালে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সহ কাগজপত্র সংগ্রহ করে দেখলাম এধরণের কোন নিয়োগই হয়নি। এছাড়াও হাসপাতালের বহিঃবিভাগে ঔষধও ঠিকমতো দেয়া হচ্ছে।
অভিযানের সময় হাসপাতালের হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাঃ বিনেন্দু ভৌমিক সহ অন্যান্য ডাক্তারা উপস্থিত ছিলেন।মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসা এবং রোগীর খাবার সর্বরাহ সন্তুষ্টজনক
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। অভিযানের পর হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা, পরিবেশ এবং হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের খাবার সর্বরাহ সন্তুষ্টজনক বলে মন্তব্য করেছেন দুদক উপপরিচালক।
মঙ্গলবার (২০ মে) দুপুরে অভিযান পরিচালনা করেন দুদকের হবিগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. এরশাদ মিয়ার নেতৃত্বে তিন সদস্যর প্রতিনিধি দল।
অভিযানে দুদকের প্রতিনিধি দল হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা, ঔষধ ও ম্যানু অনুযায়ী খাবারের মান এবং নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগের সত্যতা যাচাই করে।
অভিযানের সময় দুদক হবিগঞ্জ কার্যালেয়র উপপরিচালক মো. এরশাদ মিয়া জানান, দুদক প্রধান কার্যালয় থেকে এনফোর্সমেন্ট ডিপার্টমেন্টের অধিনে এখানে একটা অভিযোগ আছে যে খাবার তুলনামূলক নিম্নমানের দেয়া হচ্ছে। এবং এখানে একটা নিয়োগ হয়েছিল বলে অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে। নিয়মিত চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে না এবং ঠিকমতো ঔষধ দেয়া হচ্ছে না। মূলত এই ৪ টি অভিযোগের বিষয়ে আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি।
দুদক উপপরিচালক সাংবাদিকদের আরও জানান, সবচেয়ে বড় অভিযোগ ছিলো হাসপাতালের নিয়োগ প্রদান নিয়ে। এ বিষয়ে এখানে কোন আউটসোর্সিং বা অভ্যান্তরিণ কোন নিয়োগই হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের কাছে অভিযোগ ছিলো এখানে স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে অথচ আমরা এখানে অভিযানকালে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সহ কাগজপত্র সংগ্রহ করে দেখলাম এধরণের কোন নিয়োগই হয়নি। এছাড়াও হাসপাতালের বহিঃবিভাগে ঔষধও ঠিকমতো দেয়া হচ্ছে।
অভিযানের সময় হাসপাতালের হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাঃ বিনেন্দু ভৌমিক সহ অন্যান্য ডাক্তারা উপস্থিত ছিলেন।