বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৩:৪৭ পূর্বাহ্ন
রাজু সরকার, বাহুবল: দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। প্রতিটি স্কুলেই শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়ন ও শিশুদের বিভিন্ন ডিজিটাল কন্টেন্ট শো করে শিশুদের মানসিক উন্নয়নের লক্ষ্যে ল্যাপটপ সরবরাহ করেছে। পাশাপাশি পর্যায়েক্রমে সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ে সফল প্রশিক্ষণ প্রদানেরও ব্যবস্থা করেছে সরকার।
প্রত্যেক মনোনীত প্রশিক্ষণার্থী শিক্ষক প্রশিক্ষণ শেষে পাচ্ছেন প্রায় ১৩-১৪ হাজার টাকা প্রশিক্ষণ ভাতাও। এসব প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে সরকারি নীতিমালা বা পরিপত্রে শর্তাবলীর মাঝে রয়েছে যেসব স্কুলের শিক্ষকগণ কোন প্রশিক্ষণ পাননি বা নবীন শিক্ষক তাদেরকে অগ্রাধিকার প্রদান ও প্রশিক্ষণার্থীর বয়স ৫০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কিন্তু এসব নিয়ম তোয়াক্কা না করে উপজেলা বাহুবল উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের যোগসাজসে ৭৬নং হাজী ইদ্রিছ উল্লাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিনারা খাতুন তার বয়স ৫০ বছরের অধিক হলেও তাকে প্রশিক্ষণের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।
এই অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিকার চেয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগের উপ-পরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন তগলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মোঃ ছালেক মিয়া।
এ ব্যাপারে মুঠোফোনে জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা হাসান মোঃ জুনায়েদ ব্যস্ততা দেখিয়ে বিষয়টি এড়িয়ে লাইন কেটে দেন।