• Youtube
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৩:৪১ অপরাহ্ন

করাঙ্গী নিউজ
স্বাগতম করাঙ্গী নিউজ নিউজপোর্টালে। ১৫ বছর ধরে সফলতার সাথে নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশন করে আসছে করাঙ্গী নিউজ। দেশ বিদেশের সব খবর পেতে সাথে থাকুন আমাদের। বিজ্ঞাপন দেয়ার জন‌্য যোগাযোগ করুন ০১৮৫৫৫০৭২৩৪ নাম্বারে।

ভয়াল করোনায় লন্ডভন্ড পৃথিবী, কী ভাবছে পরাশক্তি আমেরিকা

  • সংবাদ প্রকাশের সময়: বৃহস্পতিবার, ২ এপ্রিল, ২০২০

 

আবদুল কাদের তাপাদার◾

সারা পৃথিবী এখন এক উত্তপ্ত কড়াইয়ের আগুনে দাউ দাউ করে জ্বলছে। গণচীনের উহান থেকে লাগা এই আগুন এখন ছড়িয়ে পড়েছে পৃথিবীর উত্তর থেকে দক্ষিণে, পূর্ব থেকে পশ্চিমে।

নভেল করোনাভাইরাস নামের  ক্ষুদ্রাতিক্ষুূদ্র এক অনুকণার উত্তপ্ত কড়াইয়ে সোনার পৃথিবীটা এখন তছনছ। সভ্যতার শেষের চূড়ায় আরোহন করা ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্যের শাসকগোষ্ঠীর ঘুম হারাম। সামান্য এই ভাইরাসের উনুনে জ্বলেপুড়ে ছারখার মানবসভ্যতা। আধুনিক সাজ সরঞ্জামের সব উপায় উপাদান, প্রযুক্তি সব ব্যর্থতায় পর্যবসিত সামান্য এই অনুজীবের কাছে।

পৃথিবীর গোটা মানববসতিতে আঘাত হেনে বীরদর্পে ছড়িয়ে পড়েছে এই ভয়াল ভাইরাস। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর মিছিল, লাখো আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা মানবেতিহাসের সবচেয়ে ভয়ংকর মারণাস্ত্র হিসেবে যেনো আবির্ভূত হয়ে উঠেছে। একজন থেকে আরেকজনের সংক্রমিত হওয়া এই ভয়াল ভাইরাসের দেখা পায়নি অতীতে মানবজাতি।

৪০ হাজারের মতো মানুষের মৃত্যু আর কয়েক লাখ আক্রান্ত হওয়ার মাঝেই আতংক, উদ্বেগ এতোটাই প্রভাবিত করেছে যে গোটা বিশ্ব এখন তাদের চিরাচরিত শাসন, ত্রাসন নাগরিক চালচলন, কাজকর্ম, অর্থনৈতিক লেনাদেনার সব আয়োজন  লকডাউন করে ঘরে স্বেচ্ছা নির্বাসনে চলে গেছে। আরব জাহানে চলছে আরো বড় তুঘলকি কান্ডকারখানা। আরব জাহানের দেশে দেশে
জারি করা হয়েছে কারফিউ।

মুসলমানদের তীর্থভূমি মক্কা আল মোকাররমায় কাবায় তাওয়াফ ও নামাজ আর মদিনা আল মনোয়ারায় নামাজ বন্ধ করা হয়েছে করোনা সংক্রমণের প্রবল আশংকায়। আরবের বেশকিছু দেশেও মসজিদে নামাজ বন্ধ করা হয়েছে। যদিও বাংলাদেশ, পাকিস্তান কিংবা ভারতে ফরজ জামাত চালু আছে মসজিদে।

সামগ্রিক পরিস্থিতিতে পৃথিবীতে ঘটছে বেশকিছু চমকপ্রদ ঘটনা। প্রবল ইসলাম বিদ্বেষী শাসক ও আধুনিক বিশ্বের সবচেয়ে বড় পরাশক্তি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কোরআনের তেলাওয়াত শুনে আল্লাহর দরবারে ক্ষমা চাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এক অনুষ্ঠানে।

আমাদের প্রতিবেশি দেশ ভারতের পৌত্তলিক শাসক এক অনুষ্ঠানে আল্লাহর নিরানব্বই নামের প্রশংসা করে তাঁর রাহমান ও রহিম নাম উল্লেখ করে ক্ষমাপ্রার্থী হয়েছেন।

কোরআনে বর্ণিত একটি সুরার নামকরণ হয়েছে আধুনিক বিশ্বের সবচেয়ে সমৃদ্ধ সভ্যতার সূতিকাগার ইতালির রাজধানী রোমের নামে। সুরার নাম সুরা আর রোম। এককালের রোমান সভ্যতার পীঠস্থান আজকের ইতালিকে করোনা তছনছ করে
দিয়েছে। সেখানে  ইতোমধ্যে ১১ হাজার মৃত্যু ছাড়িয়ে গেছে। আক্রান্ত আরো কয়েক লাখ মানুষ। ইতালি এখন যেনো মৃত্যুপুরী।

করোনায় সবচেয়ে বেশি লন্ডভন্ড আজকের ইতালি। ইতালিতে চিকিৎসা ব্যবস্হা ভেঙে পড়েছে। চিকিৎসকদের সকল চেষ্টা সাধনা ব্যর্থ করে দিয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে। পরিস্থিতির ভয়াবহতা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে চরম অসহায়ত্বের বর্ণনা দিয়ে মানুষের আর কোনো কিছু করার নেই বলে আকাশের সাহায্য কামনা করেছেন।

বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পরাশক্তি আমেরিকার জীবনযাত্রা আজ লকডাউন।

সেখানে মানুষের মৃত্যুর মিছিল বইছে। বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল ও ব্যস্ত নিউইয়র্ক নগরী আজ জনমানবহীন ভুতুড়ে নগরী।

আধুনিক সভ্যতার আরেক সূতিকাগার যুক্তরাজ্য এখন জনমানবহীন ভুতুড়ে রাস্ট্র। সেখানকার রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ করোনা আতংকে আগেই চলে গেছেন স্কটল্যান্ডে। শোনা যাচ্ছে সেখানে গিয়েও তিনি মুক্তি পাননি করোনা ভাইরাস থেকে। তার শরীরে করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। এদিকে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের করোনা ধরা পড়েছে। এর আগে রাজ সিংহাসনের উত্তরাধিকারী প্রিন্স চার্লসেরও করোনা ভাইরাস ধরা পড়ে। তবে তিনি এখন সুস্থ হয়ে উঠছেন বলে শোনা যাচ্ছে।

মানবজাতি এখন ধরাশায়ী- 


ভয়াল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত গোটা মানবজাতিই আজ যেনো ধরাশায়ী, বিপর্যস্ত। মানুষের চিন্তা চেতনা যেনো সমস্ত কোলাহল মুক্ত এক ভুতুড়েহ জগতের মাঝে হাবুডুবু খাচ্ছে।

আধুনিক বিশ্বের নেতৃত্বদানকারী সভ্যতার সূতিকাগার বলে পরিচিত ইউরোপ আমেরিকা তথা এশিয়ার  ক্ষমতাবানরা আজ করোনা ভাইরাসের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছেন।

আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ইতালি, স্পেন, ফ্রান্স, চীন, ইরান, তুরস্ক জুড়ে লাশের মিছিল বেড়েই চলেছে। সর্বশেষ আমেরিকা, স্পেন আর ইতালিতে বিরাজ করছে এক ভুতুড়ে ও ভয়ানক পরিস্থিতি। প্রতি মিনিটে মিনিটে সেসব দেশে লাশের মিছিল প্রত্যক্ষ করে খেই হারিয়ে ফেলেছেন দেশের কর্তাব্যক্তি তথা শাসক শ্রেণী।

কী করবেন তারা ? বাঁচার যে কোনো পথই আর খোলা নেই। অনেক দেশে লাশ দাফনেরও জায়গার সংকট দেখা দিয়েছে। আমেরিকা, ইরানের মতো দেশে গনকবর খোঁড়া হয়েছে। করোনায় মৃত মানুষের সংক্রমন থেকে থেকে বাঁচতে ক্রেন দিয়ে
বিশেষ পন্থায় লাশ দাফন বা সৎকারের আয়োজন চলছে।

এভাবেই পৃথিবীবাসী এখন এক শোকসাগরে ভাসছে। মানুষের চিন্তার ইতি ঘটেছে। চরম অসহায় মানবজাতির সামনে সমস্ত পৃথিবীর ক্ষমতার মালিক আল্লাহতায়ালার কাছে আত্মসমর্পণ ছাড়া আর কোনো পথ খোলা নেই। পরাশক্তিধরদের মুখে মুখেও তাই এখন “উপরওয়ালার” কাছে আত্মসমর্পণের আহবান শোনা যাচ্ছে।

মৃত্যুপুরী এই পৃথিবী শেষ পর্যন্ত ঠিকবে তো?


মানুষের বসবাসে দিনরাত কোলাহলমুখর এই পৃথিবী এখন স্থবির, ভুতুড়ে। লকডাউন তথা গৃহবন্দী মানবতার হাহাকার আজ আকাশে বাতাসে প্রকম্পিত। মানুষের সব কোলাহল থেমে গেছে। থমকে দাঁড়িয়েছে উন্নত, অনুন্নত, উন্নয়নশীল দেশগুলো। মানবজাতির দৈনন্দিন সকল কাজকর্ম, যোগাযোগ, ব্যবসা বাণিজ্য, উৎপাদন, রাস্ট্র ব্যবস্হার প্রশাসনিক কাঠামো সবই এখন স্থবির। বিপর্যস্ত।

আকাশ পথ, স্থলপথ, নৌপথ বন্ধ ঘোষণা করে মানুষের পৃথিবী যেনো এক জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে। এ অবস্থায় গোটা মানবজাতি এখন চোখে অন্ধকার দেখছে। কলকারখানা বন্ধ। উৎপাদন বন্ধ। সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ, বিপর্যস্ত। আর কয়দিন চলবে করোনার এই ভয়াল থাবা।

এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে, সবকিছু ভেঙে পড়বে। করোনায় আটকে যেতে পারে পৃথিবীর প্রচলিত সব অবকাঠামো। ভেঙে পড়তে পারে অনেক দেশের রাস্ট্র ও প্রশাসনিক কাঠামো।

আরো কয়েকমাস এর ভয়াল থাবা অব্যাহত থাকলে প্রায় ৭০দেশের সরকার ও প্রশাসনিক ব্যবস্হা কলাপস হয়ে যেতে পারে বলে আমেরিকা ও বৃটেনের বেশকিছু প্রভাবশালী মিডিয়া ধারণা করছে।

কিছু মিডিয়া বলছে এ অবস্থায় বিশ্বের বড় সংস্থা জাতিসংঘ টিকে থাকবে তো? বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও সমৃদ্ধ নগর, শহরে এখন জনমের মতো নিরবতা, স্হবিরতা। নিউইয়র্ক থেকে লন্ডন। রোম থেকে প্যারিস।কিংবা কুয়ালালামপুর থেকে হংকং সবই  যেনো এখন ভুতপ্রেতের নগরী। জনমানবহীন এসব শহর আবার কবে জেগে উঠবে কেউই জানে না।

মানুষের পৃথিবী আবার কবে লকডাউন থেকে মুক্তি পাবে তা আমাদের ধারণারও বাইরে এখন। আসলে পৃথিবীর সামনে কী ঘটতে যাচ্ছে? কোথায় চলেছে শতো শতো কোটি মানুষের স্বপ্ন সাধের এই রঙমঞ্চ এই পৃথিবীটা শেষ পর্যন্ত আজকের মতো টিকে থাকবে তো? না নতুন এক সভ্যতার দিকে এগিয়ে চলছি আমরা। কে জানে? আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, একটু পরে বা আগামীকাল কী ঘটবে তা কোনো মানুষই জানে না।

কী ভাবছে আমেরিকা, ইংল্যান্ড? 


করোনা পরিস্থিতির পর আমরা এখন পরাশক্তিধরদের মুখে আর যুদ্ধের হুংকার শুনছি না। আমেরিকা কিংবা ইরান বা ইসরায়েলের যুদ্ধের হুংকার থেমে গেছে। পারমাণবিক শক্তিধরদের মুখ চুপসে আছে। সিরিয়ায় মুসলমানদের গনহত্যা যেমন  থেমে গেছে তেমনই ফিলিস্তিন কাশ্মীর কিংবা ইয়েমেনেও মানুষ মারা বন্ধ হয়ে গেছে।
আমেরিকা ও ইসরায়েলের লক্ষাধিক সেনা করোনায় আক্রান্ত হয়েছে বলে খবর বেরিয়েছে এবং অনেকেই মারা গেছেন বলে খবর বেরুলেও আমেরিকা বা ইসরায়েল তা স্বীকার করছে না।

করোনা আতংকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পরাশক্তি বলে পরিচিত আমেরিকা এখন চরম অসহায়। দিন দিন সেখানে এক বিপর্যয়কর পরিস্থিতি ছড়িয়ে পড়েছে।  মানবজাতির এই বড় গনতান্ত্রিক সূতিকাগার, অভিবাসীদের দেশ আমেরিকা করোনা মোকাবেলা করতে ব্যাপক প্রস্তুতি শুরু করেছে বলে গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে।

আমেরিকার মতো দেশে করোনায় এক টালমাটাল পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটেছে। আগামী দিনের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কথা ভেবে নাগরিকরা আগ্নেয়াস্ত্রের দোকানে হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। মিডিয়া জানাচ্ছে, আমেরিকার দোকানগুলোতে গুলি ও বন্দুক বিক্রি ৮০০ গুন বেড়েছে। দোকানে গুলি নিঃশেষ হয়ে গেছে।

লাখ লাখ করোনা আক্রান্ত দেশ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মৃত্যুর সংখ্যা দুই লাখের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে চিকিৎসকদের আহবান জানিয়েছেন। গুরুতর পরিস্থিতি মোকাবেলায় পরবর্তীতে কোরাম সংকটের আশংকায় এখনই বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমেরিকা। এর একটি হচ্ছে সেনাবাহিনীর হাতে শাসনভার তুলে দেয়ার মতো ঐতিহাসিক ও চমকপ্রদ ঘটনা।

আমেরিকা মনে করছে করোনায় আক্রান্ত দেশের প্রশাসনের অনেকেরই মৃত্যু হতে পারে। এবং এই মৃত্যু যদি মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে তাহলে গুরুতর পরিস্থিতিতে সেনাশাসনের প্রয়োজন দেখা দিতে পারে। যদি এমনকিছু ঘটে তাহলে আমেরিকার ইতিহাসের এটা হবে অনন্য ও যুগান্তকারী ঘটনা।

করোনা মোকাবেলায় আমেরিকা শত শত হাসপাতাল তৈরি করছে। নাট্যশালা, বড় বড় নাচগানের হল, সিনেমা হলে করোনা আইসোলেশন সেন্টার গড়ে তোলা হয়েছে। শক্তিধর আমেরিকা তার দেশকে করোনা থেকে বাঁচাতে লকডাউন ঘোষণা করে জনপ্রতি এক হাজার ডলার (শিশুদের জন্য ৫০০ ডলার) সহায়তা ঘোষণা করেছে।

নানাভাবে নিজেদের টিকিয়ে রাখার জন্য আমেরিকা এখন প্রাণপন লড়াইয়ে ব্যস্ত। শেষ পর্যন্ত আমেরিকার এই কুশেশ কতোটা ফলপ্রসূ হয় তাই দেখার বিষয়।

কী করছে রাজকীয় বৃটেন?


বলা হয়, বৃটেনের রাণীর সূর্য অস্ত যায় না। এবার কিন্তু রাণীর অস্তমিত সূর্যের টের পাচ্ছে বিশ্ববাসী। করোনার ভয়ে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ রাজপ্রাসাদের সুরক্ষিত বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেছেন স্কটল্যান্ড। সেখানে গিয়েও মুক্তি পাননি। তিনি এখন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত বলে জানা গেছে। এদিকে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন করোনা পজিটিভ নিয়ে আইসলোসনে আছেন। রাস্ট্রীয় ক্ষমতার দিক থেকে বৃটেনের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক নয়।এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ও রাণী করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের খবর গোটা রাজকীয় বৃটেন জুড়ে চরম হতাশা ও আতংকের এক গুমোট পরিস্থিতি তৈরি করেছে।

খারাপ কোনো কিছু ঘটে গেলে কী হবে বৃটেনবাসীর। বৃটেন জুড়ে এখন করোনা পরিস্থিতি ভয়ানক। মৃত্যুর সংখ্যা যেমন বাড়ছে তেমনি আক্রান্ত হচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। পরিস্থিতি মোকাবেলায় সরকার মৃত্যুর সংখ্যা ২০ হাজার পর্যন্ত সীমাবদ্ধ রাখতে চায় বলে গণমাধ্যমের খবরে প্রকাশ। বৃটেনের সর্বত্র এখন জোর প্রস্তুতি চলছে করোনা পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য। বড় নাট্যশালা, হল রোম সিনেমা হলকে করোনা আইসোলেশন সেন্টার হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে।

আমেরিকা আর বৃটেনের এই মহা প্রস্তুতি একদিকে আশার বার্তা দেয় আবার আরেক দিকে সামনে ভয়াল এক পৃথিবীর দিকে মানবজাতিকে ধাবমানের আশংকা জানান দেয়।

কী আছে পৃথিবীর সামনের দিনগুলোতে। আল্লাহতায়ালাই ভালো জানেন। আমরা তার রহমত ও মাগফেরাতের মুখাপেক্ষী।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ