• Youtube
  • English Version
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৫৯ পূর্বাহ্ন

করাঙ্গী নিউজ
স্বাগতম করাঙ্গী নিউজ নিউজপোর্টালে। ১৫ বছর ধরে সফলতার সাথে নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশন করে আসছে করাঙ্গী নিউজ। দেশ বিদেশের সব খবর পেতে সাথে থাকুন আমাদের। বিজ্ঞাপন দেয়ার জন‌্য যোগাযোগ করুন ০১৮৫৫৫০৭২৩৪ নাম্বারে।

নবীগঞ্জে শাখা-বরাক নদীতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

  • সংবাদ প্রকাশের সময়: মঙ্গলবার, ৩ মার্চ, ২০২০

মোঃ আলমগীর মিয়া, নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ): হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার শাখা-বরাক নদীতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড। ভেঙ্গে দেয়া হবে শাখা-বরাক নদীতে নির্মাণ কৃত ১শ ১টি অবৈধ বাড়ি দোকান পাটসহ স্থাপনা।

উপজেলার হাট নবীগঞ্জ, শিবপাশা ও রিফাতপুর মৌজায় অন্তর্গত শাখা বরাক নদীর তীরবর্তী চরগাঁও ব্রীজ হতে রিফাতপুর, বরাকনগর এলাকায় অবৈধ বসবাসকারীদের সরকারী ভূমিতে অবৈধ ভাবে গড়ে উঠা বসতভিটা, দোকান ভিটা নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এ তালিকায় রয়েছেন নবীগঞ্জ পৌরসভার গ্রোথ সেন্টার।

উচ্ছেদ অভিযানের পুর্বে হবিগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং পৌরসভার সার্ভেয়ার লাল দাগ দিয়ে চিহ্নিত করেন অবৈধ স্থাপনা গুলো। তবে মাপ যোগে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে।

প্রথমে লাল দাগ দিয়ে গেলে ও অর্থের বিনিময়ে ছাড় দেওয়া হয়েছে অনেকের স্থাপনা এবং গুঞ্জন রয়েছে সার্ভেয়ারদের বিরুদ্ধে। গতকাল উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন হবিগঞ্জ জেলার সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও অভিযানের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট লুসিকান্ত হাজং। তাকে সহযোগিতা করেন পানি উন্নয়ন বোর্ডেও নির্বাহী প্রকৌশলী এমএল সৈকত, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মিনহাজ আহমেদ শোভন সহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও নবীগঞ্জ থানার একদল পুলিশ।

এসময় তাদের সাথে ছিলেন নবীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ছাবির আহমদ চৌধুরী, প্যানেল মেয়র এটিএম সালাম, নবীগঞ্জ প্রেস-ক্লাবের সভাপিত মোঃ সরওয়ার শিকদার, সাধারন সম্পাদক মোঃ আলমগীর মিয়া।

এব্যাপাওে নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কমিশনার (ভূমি) সুমাইয়া মমিন বলেন, অবৈধ ভাবে নদী দখল উচ্ছেদ অভিযান একটি চলমান প্রক্রিয়া এটি অব্যাহত থাকবে। মাপ যোগে সার্ভেয়াররা অনিয়ম দুর্নীতি করেছেন এমন গুঞ্জন রয়েছে সাংবাদিকদেও

এমন প্রশ্নের জবাবে সুমাইয়া মমিন বলেন অবৈধ স্থাপনা মাপ যোগের সময় যারা আপত্তি করেছেন তারা আবেদন করেছেন আবেদনের প্রেক্ষিতে আমি নিজে এসে অনেক জায়গায় আবার মাপ যোগ করেছি। কোনো অনিয়ম হয়নি।

ঈানি উন্নয়ন বোর্ডেও নির্বাহী প্রকৌশলী এমএল সৈকত বলেন, শাখা-বরাক নদীর ১৫ কিলো মিটার জায়গা খনন করা হবে। ৪৫ টি নদী খাল খননের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ